বই-পুস্তক, খাতা-কলমের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
দেশের উন্নতির সাথে সাথে বাড়ছে অফিস আদালত, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং এর
সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোও। এসব প্রতিষ্ঠানে রেজিস্টার খাতা, পেন্সিল, কলম, ফাইল
ইত্যাদির প্রয়োজন হয়। স্টেশনারিতে এই সব প্রয়োজনীয় খাতা, কলম, পেন্সিল,
স্কেল ইত্যাদি পাওয়া যায়। এসব উপকরণের চাহিদা সব সময়ই থাকে।
জনসংখা বৃদ্ধির সাথে সাথে দেশে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই বই-পুস্তক, খাতা, কলমের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের উন্নতির সাথে সাথে বাড়ছে অফিস আদালত, ব্যবসা বাণিজ্য এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোও। এসব প্রতিষ্ঠানে রেজিস্টার খাতা, পেন্সিল, কলম, ফাইল ইত্যাদির প্রয়োজন হয়। স্টেশনারিতে এই সব প্রয়োজনীয় খাতা, কলম, পেন্সিল, স্কেল ইত্যাদি পাওয়া যায়। এসব উপকরণের চাহিদা সব সময়ই থাকে। তাই স্টেশনারি দোকান দিয়ে যে কেউ তার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারেন।
স্থান নির্বাচন
স্টেশনারি দোকানের জন্য স্থায়ী দোকানের প্রয়োজন হয় তাই দোকান দেবার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করতে হবে। বাজারের কেন্দ্র বা যে সব স্থানে লোক সমাগম বেশি হয় সে রকম স্থানে দোকান দিলে বিক্রি ভালো হবে। এছাড়া স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে স্টেশনারি দোকান দিলে বিক্রি ভালো হবে। কারণ ছাত্র-ছাত্রীরাই স্টেশনারির সামগ্রী বেশি কিনে।
বাজার সম্ভাবনা
স্টেশনারিতে মূলত: পড়ালেখা, অফিস-আদালত এবং ব্যবসা বাণিজ্যের হিসাব নিকাশের প্রয়োজনীয় উপকরণ পাওয়া যায়। খাতা, কলম, পেন্সিল, রাবার ইত্যাদির চাহিদা সব সময়ই থাকে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস আদালত, ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধির সাথে সাথে এসব সামগ্রীর প্রয়োজনীয়তা ও চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। তাই স্টেশনারি সামগ্রী বিক্রয় করে সহজেই আয় করা সম্ভব।
মূলধন
স্টেশনারি দোকান দেবার জন্য প্রাথমিকভাবে প্রায় ৫০০০০ টাকার প্রয়োজন হবে। যদি ব্যক্তিগত পুঁজি না থাকে তাহলে মূলধন সংগ্রহের জন্য নিকট আত্মীয়স্বজন, ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও)-এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এসব সরকারি, বেসরকারি ব্যাংক ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও) শর্ত সাপেক্ষে ঋণ দিয়ে থাকে।
প্রশিক্ষণ
স্টেশনারি দোকান দেবার জন্য তেমন কোন প্রশিক্ষণের প্রয়োজন নেই। তবে অভিজ্ঞ কারোও সাথে যোগাযোগ করলে ব্যবসা সংক্রান্ত খুঁটিনাটি জানা যাবে। কোথায় পাইকারি দামে উপকরণ পাওয়া যায়, কোন জিনিসগুলোর চাহিদা বেশি ইত্যাদি জানা থাকলে সেই হিসেবে দোকানে স্টেশনারি সামগ্রী রাখলে লাভবান হওয়া যাবে।
জনসংখা বৃদ্ধির সাথে সাথে দেশে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই বই-পুস্তক, খাতা, কলমের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের উন্নতির সাথে সাথে বাড়ছে অফিস আদালত, ব্যবসা বাণিজ্য এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোও। এসব প্রতিষ্ঠানে রেজিস্টার খাতা, পেন্সিল, কলম, ফাইল ইত্যাদির প্রয়োজন হয়। স্টেশনারিতে এই সব প্রয়োজনীয় খাতা, কলম, পেন্সিল, স্কেল ইত্যাদি পাওয়া যায়। এসব উপকরণের চাহিদা সব সময়ই থাকে। তাই স্টেশনারি দোকান দিয়ে যে কেউ তার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারেন।
স্থান নির্বাচন
স্টেশনারি দোকানের জন্য স্থায়ী দোকানের প্রয়োজন হয় তাই দোকান দেবার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করতে হবে। বাজারের কেন্দ্র বা যে সব স্থানে লোক সমাগম বেশি হয় সে রকম স্থানে দোকান দিলে বিক্রি ভালো হবে। এছাড়া স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে স্টেশনারি দোকান দিলে বিক্রি ভালো হবে। কারণ ছাত্র-ছাত্রীরাই স্টেশনারির সামগ্রী বেশি কিনে।
বাজার সম্ভাবনা
স্টেশনারিতে মূলত: পড়ালেখা, অফিস-আদালত এবং ব্যবসা বাণিজ্যের হিসাব নিকাশের প্রয়োজনীয় উপকরণ পাওয়া যায়। খাতা, কলম, পেন্সিল, রাবার ইত্যাদির চাহিদা সব সময়ই থাকে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস আদালত, ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধির সাথে সাথে এসব সামগ্রীর প্রয়োজনীয়তা ও চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। তাই স্টেশনারি সামগ্রী বিক্রয় করে সহজেই আয় করা সম্ভব।
মূলধন
স্টেশনারি দোকান দেবার জন্য প্রাথমিকভাবে প্রায় ৫০০০০ টাকার প্রয়োজন হবে। যদি ব্যক্তিগত পুঁজি না থাকে তাহলে মূলধন সংগ্রহের জন্য নিকট আত্মীয়স্বজন, ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও)-এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এসব সরকারি, বেসরকারি ব্যাংক ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও) শর্ত সাপেক্ষে ঋণ দিয়ে থাকে।
প্রশিক্ষণ
স্টেশনারি দোকান দেবার জন্য তেমন কোন প্রশিক্ষণের প্রয়োজন নেই। তবে অভিজ্ঞ কারোও সাথে যোগাযোগ করলে ব্যবসা সংক্রান্ত খুঁটিনাটি জানা যাবে। কোথায় পাইকারি দামে উপকরণ পাওয়া যায়, কোন জিনিসগুলোর চাহিদা বেশি ইত্যাদি জানা থাকলে সেই হিসেবে দোকানে স্টেশনারি সামগ্রী রাখলে লাভবান হওয়া যাবে।
প্রয়োজনীয় উপকরণ, পরিমাণ, মূল্য ও প্রাপ্তিস্থান
স্থায়ী উপকরণ
উপকরণ
|
পরিমাণ
|
আনুমানিক মূল্য (টাকা)
|
প্রাপ্তিস্থান
|
কাঠের শেলফ্ বা তাক
|
৪টি
|
১০০০-১২০০
|
আসবাবপত্রের দোকান
|
টেবিল
|
১টি
|
৩০০-৪৫০
|
আসবাবপত্রের দোকান
|
চেয়ার
|
১টি
|
১৮০-২০০
|
আসবাবপত্রের দোকান
|
ক্যালকুলেটর
|
১টি
|
৮০-১০০
|
স্টেশনারি দোকান
|
মোট= ১৫৬০-১৯৫০ টাকা
|
এছাড়া স্টেশনারি দোকান দেবার জন্য প্রাথমিকভাবে প্রায় পঞ্চাশ হাজার টাকার প্রয়োজন হবে।
স্টেশনারি সামগ্রী
স্টেশনারি দোকানে বিভিন্ন স্টেশনারি সামগ্রী রাখা হয়। যেমন: খাতা, বই, রেজিষ্টার খাতা, ফাইল, বোর্ড ফাইল, বক্স ফাইল, পেন্সিল, কলম, মার্কার পেন, সাইন পেন, ইরেজার, পেন্সিল কাটার, স্কেল, স্ট্যাপলার, জ্যামিতি বক্স, পেন্সিল বক্স, পেন হোল্ডার, চক, ডাস্টার, হোয়াইট বোর্ড, শ্লেট, পেপার ওয়েট ইত্যাদি। এসব স্টেশনারি সামগ্রীর পাশাপাশি অনেক সময় স্টেশনারি দোকানে বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস ও বিভিন্ন খেলাধূলার উপকরণও রাখা হয়ে থাকে।
স্টেশনারি দোকান পরিচালনার নিয়ম
স্টেশনারি দোকানে বিভিন্ন স্টেশনারি সামগ্রী রাখা হয়। যেমন: খাতা, বই, রেজিষ্টার খাতা, ফাইল, বোর্ড ফাইল, বক্স ফাইল, পেন্সিল, কলম, মার্কার পেন, সাইন পেন, ইরেজার, পেন্সিল কাটার, স্কেল, স্ট্যাপলার, জ্যামিতি বক্স, পেন্সিল বক্স, পেন হোল্ডার, চক, ডাস্টার, হোয়াইট বোর্ড, শ্লেট, পেপার ওয়েট ইত্যাদি। এসব স্টেশনারি সামগ্রীর পাশাপাশি অনেক সময় স্টেশনারি দোকানে বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস ও বিভিন্ন খেলাধূলার উপকরণও রাখা হয়ে থাকে।
স্টেশনারি দোকান পরিচালনার নিয়ম
- দোকান নির্বাচন করার পর ২টা কাঠের শেলফ্ বা তাক দেয়াল ঘেঁষে সাজিয়ে নিতে হবে।
- ছোট কাঁচে ঘেরা শেলফ্ সামনের দিকে রাখতে হবে।
- দেয়ালের সাথে রাখা শেলফ্-এ কাগজ, বই, খাতা, ফাইল বক্স, ফোল্ডার ইত্যাদির মতো বড় জিনিসগুলো পরিপাটিভাবে সাজাতে হবে।
- সামনের দিকে রাখা কাঁচের শেলফ্ ও টেবিলের উপর বিভিন্ন স্টেশনারি সামগ্রী যেমন- ইরেজার, স্কেল, পেন্সিল কাটার, স্ট্যাপলার, পাঞ্চ মেশিন, জ্যামিতি বক্স, সাইন পেন, চক, ডাস্টার, মার্কার পেন, পেপার ওয়েট, ক্যালকুলেটর, পেন্সিল বক্স, পেন হোল্ডার ইত্যাদি সুন্দর করে তাকে সাজিয়ে রাখতে হবে।
- পেন, পেন্সিল, পেন হোল্ডার, সাইন পেন ইত্যাদি পেন হোল্ডারে সাজিয়ে রাখা যেতে পারে।
- সঠিক দামে পণ্য বিক্রি করতে হবে।
- ক্রেতাদের সাথে ভালো ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভালো ব্যবহার পেলে জিনিসপত্র কেনার জন্য ক্রেতারা একই দোকানে বার বার আসবে।
- দোকানে যেসব জিনিসপত্র আছে তার একটা তালিকা রাখলে ভালো হবে। তালিকা থাকলে সপ্তাহের শেষে কেনা-কাটা করতে সুবিধা হবে। তাছাড়া দোকানের জিনিসপত্রের হিসাব রাখাও সহজ হবে।
আয় ও লাভের হিসাব
স্টেশনারি দোকানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য রাখা হয়। তাই এই সব জিনিসের চাহিদা সব সময়ই থাকে। সব খরচ বাদ দিয়ে প্রতিমাসে স্টেশনারি দোকান থেকে প্রায় ৩০০০-৩৫০০ টাকা লাভ করা সম্ভব। স্থানভেদে তারতম্য হয়। এছাড়া বিনিয়োগ ও চাহিদার উপর ব্যবসার লাভ ক্ষতি নির্ভর করে তাই এই ক্ষেত্রে হিসাব শুধুমাত্র ধারণা দেওয়ার জন্য। নিজেদের মতো দামে স্থায়ী ও অস্থায়ী জিনিসপত্র কিনে ব্যবসায় লাভ করা সম্ভব।
স্টেশনারি দোকানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য রাখা হয়। তাই এই সব জিনিসের চাহিদা সব সময়ই থাকে। সব খরচ বাদ দিয়ে প্রতিমাসে স্টেশনারি দোকান থেকে প্রায় ৩০০০-৩৫০০ টাকা লাভ করা সম্ভব। স্থানভেদে তারতম্য হয়। এছাড়া বিনিয়োগ ও চাহিদার উপর ব্যবসার লাভ ক্ষতি নির্ভর করে তাই এই ক্ষেত্রে হিসাব শুধুমাত্র ধারণা দেওয়ার জন্য। নিজেদের মতো দামে স্থায়ী ও অস্থায়ী জিনিসপত্র কিনে ব্যবসায় লাভ করা সম্ভব।
উপকরণ
|
পরিমাণ
|
আনুমানিক মূল্য (টাকা)
|
প্রাপ্তিস্থান
|
কাঠের শেলফ্ বা তাক
|
৪টি
|
১০০০-১২০০
|
আসবাবপত্রের দোকান
|
টেবিল
|
১টি
|
৩০০-৪৫০
|
আসবাবপত্রের দোকান
|
চেয়ার
|
১টি
|
১৮০-২০০
|
আসবাবপত্রের দোকান
|
ক্যালকুলেটর
|
১টি
|
৮০-১০০
|
স্টেশনারি দোকান
|
মোট= ১৫৬০-১৯৫০ টাকা
|
স্টেশনারি দোকানে সাধারণত
পড়ালেখার সামগ্রী ও নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী রাখা
হয়। এসব পণ্যের চাহিদা সারাবছরই থাকে। তাই স্টেশনারি দোকান দিয়ে সহজেই
ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।
Comments
Post a Comment